avamys nasal

সারসংক্ষেপ

ফ্লুটিকাসোন ফুরোয়েট (avamys nasal) একটি সিন্থেটিক কর্টিকোস্টেরয়েড, যা এর শক্তিশালী প্রদাহ-বিরোধী (anti-inflammatory) ক্রিয়ার জন্য পরিচিত। এটি মূলত অ্যালার্জিক রাইনাইটিস (নাকের অ্যালার্জি), অ্যাজমা (হাঁপানি) এবং ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (COPD) এর মতো রোগের প্রতিরোধ ও দীর্ঘমেয়াদী ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি নেজাল স্প্রে এবং ইনহেলার হিসেবে পাওয়া যায়। এর প্রধান সুবিধা হলো, এটি সরাসরি নির্দিষ্ট স্থানে (নাক বা ফুসফুসে) কাজ করে এবং শরীরে এর শোষণ খুব কম হয়, ফলে সিস্টেমিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি কমে যায়।

ব্যাকগ্রাউন্ড

ফ্লুটিকাসোন ফুরোয়েট হলো ফ্লুটিকাসোন-এর একটি উন্নত সংস্করণ, যা উচ্চ কার্যকারিতা এবং শরীরের উপর ন্যূনতম প্রভাব ফেলার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি গ্লুকোকর্টিকয়েড রিসেপ্টরের প্রতি উচ্চ আসক্তি প্রদর্শন করে, যার ফলে এটি খুব কম মাত্রায় কার্যকর হয়। এটি বাজারে সাধারণত অ্যাভামিস (Avamys) নেজাল স্প্রে বা আরনিউটি এলিপটা (Arnuity Ellipta) ইনহেলার নামে পরিচিত।

ইঙ্গিত

ফ্লুটিকাসোন ফুরোয়েট নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য নির্দেশিত:

  • অ্যালার্জিক রাইনাইটিস: মৌসুমী বা সারাবছরের নাকের অ্যালার্জির উপসর্গ (যেমন: নাক বন্ধ, নাক দিয়ে পানি পড়া, হাঁচি, নাকে চুলকানি) প্রতিরোধ ও নিরাময়ের জন্য।
  • অ্যাজমা (হাঁপানি): অ্যাজমার দীর্ঘমেয়াদী প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা হিসেবে। এটি তীব্র হাঁপানির আক্রমণ উপশমের জন্য ব্যবহৃত হয় না।
  • সিওপিডি (COPD): ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (COPD) রোগীদের উপসর্গের তীব্রতা কমানোর জন্য।

Associated Conditions

এটি কখনও কখনও নাকের পলিপ (Nasal Polyps) এবং সাইনুসাইটিস (Sinusitis) এর উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

বিরোধীতা এবং ব্ল্যাকবক্স সতর্কতা

ফ্লুটিকাসোন ফুরোয়েট বা এর কোনো উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা থাকলে এটি ব্যবহার করা যাবে না। তীব্র হাঁপানির আক্রমণ বা স্ট্যাটাস অ্যাজমাটিকাস (Status Asthmaticus) এর প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে এটি প্রতিনির্দেশিত। এর জন্য কোনো নির্দিষ্ট ব্ল্যাকবক্স সতর্কতা নেই, তবে সকল কর্টিকোস্টেরয়েডের মতো দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে কিছু ঝুঁকি থাকতে পারে, যেমন: অ্যাড্রিনাল গ্রন্থির কার্যকারিতা হ্রাস বা সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি।

ফার্মাকোডাইনামিক্স

ফ্লুটিকাসোন ফুরোয়েট কোষের অভ্যন্তরে থাকা গ্লুকোকর্টিকয়েড রিসেপ্টরের সাথে উচ্চ আসক্তিতে আবদ্ধ হয়। এই রিসেপ্টর-কমপ্লেক্স কোষের নিউক্লিয়াসে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন জিনের প্রকাশকে নিয়ন্ত্রণ করে। এটি প্রদাহ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ (যেমন: সাইটোকাইন, লিউকোট্রিয়েন) উৎপাদন কমিয়ে দেয় এবং প্রদাহ-বিরোধী প্রোটিন উৎপাদন বাড়িয়ে তোলে, যা এর শক্তিশালী প্রদাহ-বিরোধী প্রভাবের কারণ।

কর্ম প্রক্রিয়া

এটি একটি শক্তিশালী প্রদাহ-বিরোধী এবং ভ্যাসোকনস্ট্রিকটর (রক্তনালী সংকুচিতকারী) হিসেবে কাজ করে। এটি অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ায় জড়িত বিভিন্ন কোষ (যেমন: মাস্ট সেল, ইওসিনোফিল, নিউট্রোফিল) এবং রাসায়নিক মধ্যস্থতাকারীর (যেমন: হিস্টামিন) নিঃসরণ ও কার্যকলাপকে বাধা দেয়। এর ফলে নাক ও শ্বাসনালীর প্রদাহ, ফোলাভাব এবং মিউকাস উৎপাদন কমে যায়।

মাত্রা

  • নেজাল স্প্রে (অ্যালার্জিক রাইনাইটিস): প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১২ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য: শুরুতে প্রতিদিন একবার প্রতিটি নাসারন্ধ্রে ২টি করে স্প্রে (মোট ১১০ মাইক্রোগ্রাম)। উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে এলে প্রতিদিন একবার প্রতিটি নাসারন্ধ্রে ১টি করে স্প্রে (মোট ৫৫ মাইক্রোগ্রাম) ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • ইনহেলার (অ্যাজমা/সিওপিডি): পণ্যের ধরন অনুযায়ী মাত্রা ভিন্ন হয়। সাধারণত, প্রতিদিন একবার ১০০ বা ২০০ মাইক্রোগ্রামের একটি ইনহেলেশন নেওয়া হয়।

সেবনবিধি

নেজাল স্প্রে ব্যবহারের নিয়ম:
১. ব্যবহারের আগে স্প্রে বোতলটি ভালোভাবে ঝাঁকিয়ে নিন।
২. প্রথমবার ব্যবহারের আগে বা দীর্ঘ সময় ব্যবহার না করলে, हवाয় ২-৩ বার স্প্রে করে প্রাইম করে নিন।
৩. একটি নাসারন্ধ্র বন্ধ করে অন্যটিতে স্প্রে-এর অগ্রভাগটি প্রবেশ করান। অগ্রভাগটি নাকের মাঝের দেয়াল (septum) থেকে কিছুটা বাইরের দিকে মুখ করে রাখুন।
৪. স্প্রে করার সময় নাক দিয়ে আলতোভাবে শ্বাস নিন এবং মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন।
৫. অন্য নাসারন্ধ্রে একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
৬. ব্যবহারের পর অগ্রভাগটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে ক্যাপটি লাগিয়ে রাখুন।

ইনহেলার (এলিপটা) ব্যবহারের নিয়ম:
১. ইনহেলারের কভারটি স্লাইড করে খুলুন যতক্ষণ না একটি "ক্লিক" শব্দ হয়।
২. মুখ থেকে দূরে সম্পূর্ণভাবে শ্বাস ছাড়ুন।
৩. মাউথপিসটি মুখের মধ্যে নিয়ে ঠোঁট দিয়ে ভালোভাবে আটকে দিন।
৪. নাক দিয়ে শ্বাস না নিয়ে মুখ দিয়ে একটি দীর্ঘ, গভীর এবং স্থির শ্বাস নিন।
৫. ইনহেলারটি মুখ থেকে সরিয়ে ৩-৪ সেকেন্ড শ্বাস ধরে রাখুন।
৬. ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন এবং কভারটি বন্ধ করে দিন।

কাজ করতে কত সময় লাগে?

নেজাল স্প্রে ব্যবহারের ৮ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কিছু উপসর্গ উপশম হতে শুরু করে, তবে সম্পূর্ণ কার্যকারিতা পেতে কয়েক দিন সময় লাগতে পারে। ইনহেলারের ক্ষেত্রে, কয়েক দিনের মধ্যে অবস্থার উন্নতি হতে শুরু করে এবং পূর্ণ প্রভাব পেতে ১ থেকে ২ সপ্তাহ বা তার বেশি সময় লাগতে পারে।

শোষণ

নাক বা ফুসফুস থেকে শরীরে এর শোষণ (systemic absorption) খুবই কম (প্রায় ০.৫% থেকে ১.৫%)। এর কারণ হলো, এটি লিভারে প্রথমবারেই প্রায় সম্পূর্ণরূপে বিপাকিত হয়ে যায় (first-pass metabolism)।

বিতরণের পরিমাণ

এর বিতরণের পরিমাণ (Volume of distribution) অনেক বেশি (৬০০ লিটারের বেশি), যা নির্দেশ করে যে এটি শরীরের টিস্যুতে ব্যাপকভাবে আবদ্ধ হয়।

প্রোটিন বাইন্ডিং

এটি প্লাজমা প্রোটিনের সাথে অত্যন্ত উচ্চ মাত্রায় (>৯৯%) আবদ্ধ থাকে।

বিপাক

ফ্লুটিকাসোন ফুরোয়েট প্রধানত লিভারে CYP3A4 এনজাইমের মাধ্যমে দ্রুত এবং ব্যাপকভাবে বিপাকিত হয়ে নিষ্ক্রিয় পদার্থে পরিণত হয়।

অর্ধ জীবন

শিরাপথে প্রয়োগের পর এর অর্ধ-জীবন প্রায় ১৫ ঘন্টা, তবে নাক বা শ্বাসনালীতে ব্যবহারের ক্ষেত্রে এটি প্রাসঙ্গিক নয় কারণ শোষণের হার খুবই কম।

নির্মূল

এটি প্রধানত বিপাকিত হয়ে মলের মাধ্যমে (>৯০%) শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। প্রস্রাবের মাধ্যমে খুব সামান্য পরিমাণ (১-২%) নির্গত হয়।

ঔষধের মিথক্রিয়া

শক্তিশালী CYP3A4 ইনহিবিটর (যেমন: কিটোকোনাজোল, রিটোনাভির) ফ্লুটিকাসোন ফুরোয়েটের বিপাককে বাধাগ্রস্ত করে শরীরে এর পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে পারে। এর ফলে সিস্টেমিক কর্টিকোস্টেরয়েডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

রোগ মিথস্ক্রিয়া

যক্ষ্মা (tuberculosis), untreated ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাল সংক্রমণ এবং চোখের হার্পিস সিমপ্লেক্সের রোগীদের ক্ষেত্রে এটি সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা উচিত। এটি গ্লুকোমা বা ছানির সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

খাদ্য মিথস্ক্রিয়া

জাম্বুরা বা এর রস CYP3A4 এনজাইমকে বাধা দিতে পারে, যা শরীরে এই ঔষধের পরিমাণ সামান্য বাড়াতে পারে। তাই, এই ঔষধ ব্যবহারকালে অধিক পরিমাণে জাম্বুরা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।

ব্যবহারের দিকনির্দেশনা

এটি হঠাৎ শুরু হওয়া হাঁপানি বা অ্যালার্জির আক্রমণের জন্য নয়; এটি একটি প্রতিরোধক ঔষধ যা নিয়মিত ব্যবহার করতে হয়। ইনহেলার ব্যবহারের পর মুখ ও গলা পানি দিয়ে কুলি করে পরিষ্কার করুন, এটি মুখে ছত্রাকের সংক্রমণ (oral thrush) প্রতিরোধ করবে। দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার করলে নিয়মিত চক্ষু পরীক্ষার মাধ্যমে গ্লুকোমা ও ছানি নিরীক্ষণ করুন। শিশুদের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে তাদের বৃদ্ধির হার পর্যবেক্ষণ করা উচিত। যেহেতু এটি সংক্রমণের লক্ষণগুলো আড়াল করতে পারে, তাই অসুস্থ বোধ করলে সচেতন থাকুন।

প্রতিনির্দেশনা

তীব্র হাঁপানি বা শ্বাসনালীর তীব্র সংকোচনের (acute bronchospasm) প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে এটি ব্যবহার করা যাবে না। ফ্লুটিকাসোন ফুরোয়েট বা এর প্যাকেজিং-এ থাকা অন্য কোনো উপাদানের (যেমন: কিছু ইনহেলারে থাকা মিল্ক প্রোটিন) প্রতি গুরুতর অ্যালার্জি থাকলে এটি প্রতিনির্দেশিত।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

নেজাল স্প্রে: মাথাব্যথা, নাক থেকে রক্তপাত (epistaxis), নাকে ঘা, এবং গলা ব্যথা।

ইনহেলার: মাথাব্যথা, মুখ বা গলায় ছত্রাকের সংক্রমণ (candidiasis), স্বরভঙ্গ, এবং শ্বাসনালীর উপরের অংশে সংক্রমণ।

বিরূপ প্রভাব

দীর্ঘদিন ধরে উচ্চ মাত্রায় ব্যবহারে কিছু সিস্টেমিক প্রভাব দেখা দিতে পারে। যেমন: অ্যাড্রিনাল গ্রন্থির কার্যকারিতা হ্রাস, হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া, শিশুদের বৃদ্ধির হার কমে যাওয়া, গ্লুকোমা এবং ছানি।

গর্ভাবস্থায় ব্যবহার

গর্ভাবস্থায় এর ব্যবহার নিয়ে পর্যাপ্ত তথ্য নেই। ভ্রূণের সম্ভাব্য ঝুঁকির চেয়ে মায়ের উপকারিতা বেশি হলেই কেবল এটি ব্যবহার করা উচিত। যেহেতু শরীরে এর শোষণ খুব কম, তাই ঝুঁকি ন্যূনতম বলে মনে করা হয়।

স্তন্যদানকালে ব্যবহার

এটি মায়ের বুকের দুধে নিঃসৃত হয় কিনা তা জানা যায়নি। শরীরে শোষণ কম হওয়ায় বুকের দুধে এর পরিমাণ নগণ্য হবে বলে ধারণা করা হয়। তথাপি, স্তন্যদানকালে এটি ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের সাথে ঝুঁকি এবং উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা উচিত।

বিষাক্ততা

শরীরে শোষণ কম হওয়ায় তীব্র মাত্রাধিক্যতার সম্ভাবনা প্রায় নেই। দীর্ঘমেয়াদী মাত্রাধিক্যতার ফলে হাইপারকর্টিসিজম (কুশিং সিন্ড্রোমের মতো লক্ষণ) দেখা দিতে পারে।

সতর্কতা

সিস্টেমিক কর্টিকোস্টেরয়েড থেকে এই ঔষধ ব্যবহার শুরু করার সময় অ্যাড্রিনাল গ্রন্থির কার্যকারিতা হ্রাসের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিলে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন, কারণ এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে কিছুটা দমন করতে পারে।

মাত্রাধিক্যতা

হঠাৎ মাত্রাধিক্যতার কারণে তীব্র সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম। দীর্ঘমেয়াদী মাত্রাধিক্যতা সিস্টেমিক স্টেরয়েডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণ হতে পারে, যার ব্যবস্থাপনার জন্য ঔষধের মাত্রা কমানো হয়।

বিপরীত

এর কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষেধক (antidote) নেই। মাত্রাধিক্যতার ক্ষেত্রে সহায়ক চিকিৎসা প্রদান করা হয়।

সংরক্ষণ

আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় (৩০° সেলসিয়াসের নিচে) সংরক্ষণ করুন। ব্যবহারের পর ক্যাপটি ভালোভাবে লাগিয়ে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

ব্যবহার

হাঁপানি, ব্যাকটেরিয়াল সাইনোসাইটিস, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি), ক্রনিক সাইনোসাইটিস, বহুবর্ষজীবী অ্যালার্জিক রাইনাইটিস (PAR), মৌসুমী অ্যালার্জিক রাইনাইটিস

avamys nasal এর দাম কত? avamys nasal এর দাম

avamys nasal in Bangla
avamys nasal in bangla
বাণিজ্যিক নাম avamys nasal
জেনেরিক Fluticasone Furoate
ধরণ Nasal Spray, Solution
পরিমাপ
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী Glaxo Saudi Arabia
উপলভ্য দেশ Saudi Arabia
সর্বশেষ সম্পাদনা January 7, 2025 at 1:49 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

avamys nasal খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

আরো বিস্তারিত দেখুন avamys nasal

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সতর্কতা

মিথস্ক্রিয়া

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

বৈপরীত্য

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share