Paclitaxel Hospira

সারসংক্ষেপ

প্যাক্লিট্যাক্সেল (Paclitaxel Hospira) একটি ট্যাক্সেন (taxane) শ্রেণীর কেমোথেরাপি ঔষধ যা বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি মাইক্রোটিউবিউল নামক কোষীয় কাঠামোর উপর কাজ করে, যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি এবং বিভাজনকে বাধা দেয়। এটি প্রধানত ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার, নন-স্মল সেল ফুসফুসের ক্যান্সার এবং এইডস-সম্পর্কিত কাপোসি'স সারকোমার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি শিরায় ইনজেকশনের মাধ্যমে দেওয়া হয় এবং এর কিছু গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে, যার জন্য নিবিড় পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন।

ব্যাকগ্রাউন্ড

প্যাক্লিট্যাক্সেল প্রথম ১৯৬০-এর দশকে প্যাসিফিক ইউ গাছ (Taxus brevifolia) থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়। এর ক্যান্সার-বিরোধী বৈশিষ্ট্য আবিষ্কৃত হওয়ার পর, এটি ১৯৯০-এর দশকে চিকিৎসায় ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত হয়। এর জটিল রাসায়নিক গঠন এবং সীমিত প্রাকৃতিক উৎসের কারণে, এটি সংশ্লেষণ এবং উৎপাদন একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল, যা পরবর্তীতে আধা-সংশ্লেষণ পদ্ধতির মাধ্যমে সমাধান করা হয়।

ইঙ্গিত

প্যাক্লিট্যাক্সেল নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য নির্দেশিত:

  • ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার (Ovarian Cancer): অ্যাডভান্সড ডিম্বাশয়ের ক্যান্সারের প্রাথমিক চিকিৎসা এবং পরবর্তী পর্যায়ের চিকিৎসায়।
  • স্তন ক্যান্সার (Breast Cancer): অ্যাডভান্সড বা মেটাস্ট্যাটিক স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসা এবং সহায়ক (adjuvant) থেরাপি হিসেবে।
  • নন-স্মল সেল ফুসফুসের ক্যান্সার (Non-Small Cell Lung Cancer - NSCLC): অ্যাডভান্সড NSCLC-এর চিকিৎসায়।
  • এইডস-সম্পর্কিত কাপোসি'স সারকোমা (AIDS-related Kaposi's Sarcoma): অ্যাডভান্সড এইডস রোগীদের ক্ষেত্রে।

Associated Conditions

এটি প্রায়শই অন্যান্য কেমোথেরাপি ঔষধ (যেমন: কার্বোপ্ল্যাটিন, ডক্সোরুবিসিন) এবং টার্গেটেড থেরাপির সাথে একত্রে ব্যবহৃত হয়, যা ক্যান্সারের চিকিৎসায় এর কার্যকারিতা বাড়ায়।

বিরোধীতা এবং ব্ল্যাকবক্স সতর্কতা

যাদের প্যাক্লিট্যাক্সেল বা এর ফর্মুলেশনে ব্যবহৃত উপাদান (যেমন: ক্রেমাফোর ইএল) এর প্রতি গুরুতর অতিসংবেদনশীলতা বা অ্যালার্জি আছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যাবে না। যাদের নিউট্রোফিলের সংখ্যা (এক ধরনের শ্বেত রক্তকণিকা) খুব কম (যেমন: <১,৫০০ কোষ/মিমি³) তাদের ক্ষেত্রেও এটি প্রতিনির্দেশিত।
ব্ল্যাকবক্স সতর্কতা: FDA এই ঔষধের জন্য দুটি গুরুতর সতর্কতা জারি করেছে।

  • গুরুতর অতিসংবেদনশীলতা প্রতিক্রিয়া: প্যাক্লিট্যাক্সেল ব্যবহারে গুরুতর এবং জীবন-হুমকির কারণ হতে পারে এমন অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া (অ্যানাফাইল্যাক্সিস) হতে পারে। এই ঝুঁকি কমাতে ঔষধ দেওয়ার আগে প্রি-মেডিকেশন (যেমন: ডেক্সামেথাসোন, অ্যান্টিহিস্টামিন) দেওয়া আবশ্যক।
  • মায়োলোসাপ্রেশন (অস্থিমজ্জার কার্যকারিতা হ্রাস): এটি অস্থিমজ্জার কার্যকারিতা মারাত্মকভাবে দমন করতে পারে, যার ফলে শ্বেত রক্তকণিকা, লোহিত রক্তকণিকা এবং প্লেটলেটের সংখ্যা কমে যায়। এটি সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায় এবং জীবন-হুমকির কারণ হতে পারে।

ফার্মাকোডাইনামিক্স

প্যাক্লিট্যাক্সেল একটি মাইক্রোটিউবিউল-স্ট্যাবিলাইজিং এজেন্ট। এটি কোষের মাইক্রোটিউবিউলগুলোকে স্থিতিশীল করে এবং তাদের ভেঙে যাওয়া (depolymerization) প্রতিরোধ করে। মাইক্রোটিউবিউলগুলো কোষ বিভাজন (মাইটোসিস) প্রক্রিয়ায় স্পিন্ডল ফাইবার গঠনে অপরিহার্য। প্যাক্লিট্যাক্সেল এই প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে, যার ফলে ক্যান্সার কোষগুলো বিভাজিত হতে পারে না এবং কোষ চক্রের G2/M পর্যায়ে আটকে যায়, যা কোষের মৃত্যু ঘটায়।

কর্ম প্রক্রিয়া

প্যাক্লিট্যাক্সেল বিটা-টিউবুলিন নামক প্রোটিনের সাথে আবদ্ধ হয়, যা মাইক্রোটিউবিউলের একটি উপাদান। এই আবদ্ধ হওয়ার ফলে মাইক্রোটিউবিউলগুলো অতিরিক্ত স্থিতিশীল হয়ে পড়ে এবং তাদের স্বাভাবিক গতিশীলতা হারায়। এর ফলে, মাইটোসিসের সময় স্পিন্ডল ফাইবার সঠিকভাবে গঠিত হতে পারে না, যা ক্যান্সার কোষের বিভাজনকে থামিয়ে দেয়। কোষ বিভাজন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ক্যান্সার কোষগুলো অ্যাপোপটোসিস (প্রোগ্রামড কোষ মৃত্যু) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধ্বংস হয়ে যায়।

মাত্রা

প্যাক্লিট্যাক্সেলের মাত্রা ক্যান্সারের ধরন, রোগীর শরীরের সারফেস এরিয়া (body surface area - BSA) এবং অন্যান্য ঔষধের সাথে কম্বিনেশন থেরাপির উপর নির্ভর করে। এটি সাধারণত প্রতি ৩ সপ্তাহে একবার বা সাপ্তাহিক ভিত্তিতে দেওয়া হয়।

  • ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: ১৭৫ মিলিগ্রাম/মি² প্রতি ৩ সপ্তাহে একবার (৩ ঘন্টার ইনফিউশন) অথবা ১৩৫ মিলিগ্রাম/মি² প্রতি ৩ সপ্তাহে একবার (২৪ ঘন্টার ইনফিউশন)।
  • স্তন ক্যান্সার: ১৭৫ মিলিগ্রাম/মি² প্রতি ৩ সপ্তাহে একবার (৩ ঘন্টার ইনফিউশন) অথবা ৮০ মিলিগ্রাম/মি² সাপ্তাহিক (১ ঘন্টার ইনফিউশন)।

সেবনবিধি

প্যাক্লিট্যাক্সেল শুধুমাত্র শিরায় ইনফিউশনের মাধ্যমে দেওয়া হয়। ঔষধ দেওয়ার কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে প্রি-মেডিকেশন (যেমন: ডেক্সামেথাসোন, ডিফেনহাইড্রামিন, সিমেটিডিন/রানিটিডিন) গ্রহণ করুন, এটি অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি কমাবে। ঔষধটি একটি ইনফিউশন পাম্প ব্যবহার করে ধীর গতিতে (সাধারণত ৩ বা ২৪ ঘন্টা ধরে) দেওয়া হয়। ইনফিউশন চলাকালীন এবং এর পরে কিছু সময় ধরে আপনাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।

কাজ করতে কত সময় লাগে?

প্যাক্লিট্যাক্সেলের প্রভাব তাৎক্ষণিক নয়। এটি কোষ বিভাজনকে লক্ষ্য করে কাজ করে, তাই এর থেরাপিউটিক প্রভাব সাধারণত কয়েক চক্র চিকিৎসার পর দেখা যায়, যা টিউমারের আকার বা রোগের অন্যান্য লক্ষণ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হয়।

শোষণ

এটি শিরায় ইনজেকশনের মাধ্যমে দেওয়া হয়, তাই এর শোষণ ১০০% এবং এটি সরাসরি রক্তপ্রবাহে প্রবেশ করে।

বিতরণের পরিমাণ

এর বিতরণের পরিমাণ অনেক বেশি (প্রায় ২২০-৬০০ লিটার/মি²), যা নির্দেশ করে যে এটি শরীরের টিস্যুতে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।

প্রোটিন বাইন্ডিং

এটি প্লাজমা প্রোটিনের সাথে অত্যন্ত উচ্চ মাত্রায় (প্রায় ৮৯-৯৮%) আবদ্ধ থাকে।

বিপাক

প্যাক্লিট্যাক্সেল প্রধানত লিভারে সাইটোক্রোম P450 (CYP) এনজাইম সিস্টেমের মাধ্যমে বিপাকিত হয়, বিশেষ করে CYP2C8 এবং CYP3A4 এনজাইম দ্বারা।

অর্ধ জীবন

এর এলিমিনেশন হাফ-লাইফ (অর্ধ-জীবন) প্রায় ৬ থেকে ৩০ ঘন্টা, যা ডোজ এবং ইনফিউশনের সময়কালের উপর নির্ভর করে।

নির্মূল

এটি প্রধানত পিত্তরসের মাধ্যমে মলের সাথে (প্রায় ৭০-৮০%) শরীর থেকে নির্গত হয়। খুব সামান্য পরিমাণ (প্রায় ১-১২%) অপরিবর্তিত অবস্থায় প্রস্রাবের মাধ্যমে বের হয়।

ঔষধের মিথস্ক্রিয়া

সিসপ্ল্যাটিন (Cisplatin) এর সাথে একত্রে ব্যবহার করলে প্যাক্লিট্যাক্সেল আগে দেওয়া উচিত, কারণ সিসপ্ল্যাটিন প্যাক্লিট্যাক্সেলের নির্মূল কমিয়ে দিতে পারে। CYP2C8 এবং CYP3A4 এনজাইমকে প্রভাবিত করে এমন ঔষধ (যেমন: কিটোকোনাজোল, রিটোনাভির, কার্বামাজেপিন) এর মাত্রা পরিবর্তন করতে পারে। মায়োলোসাপ্রেসিভ ঔষধের সাথে ব্যবহারে অস্থিমজ্জার কার্যকারিতা দমনের ঝুঁকি বাড়ে।

রোগ মিথস্ক্রিয়া

যাদের লিভারের গুরুতর সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে ডোজ কমানোর প্রয়োজন হতে পারে। অস্থিমজ্জার কার্যকারিতা দমন থাকলে বা নিউট্রোফিলের সংখ্যা কম থাকলে এটি ব্যবহার করা যাবে না। পূর্বে নিউরোপ্যাথি থাকলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বাড়তে পারে।

খাদ্য মিথস্ক্রিয়া

এর সাথে নির্দিষ্ট কোনো খাবারের মিথস্ক্রিয়া নেই। তবে, ঔষধের ফর্মুলেশনে অ্যালকোহল থাকতে পারে, তাই অ্যালকোহল সংবেদনশীল রোগীদের সতর্ক থাকা উচিত।

ব্যবহারের দিকনির্দেশনা

আপনার যদি লিভারের রোগ, হৃদরোগ বা স্নায়ুর সমস্যার ইতিহাস থাকে, তবে চিকিৎসা শুরুর আগে চিকিৎসককে জানান। চিকিৎসা চলাকালীন নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা (CBC) করা আবশ্যক, কারণ এটি রক্তকণিকার সংখ্যা মারাত্মকভাবে কমাতে পারে। সংক্রমণের যেকোনো লক্ষণের (যেমন: জ্বর, গলা ব্যথা, অস্বাভাবিক ক্লান্তি) প্রতি সতর্ক থাকুন এবং এমনটা হলে অবিলম্বে চিকিৎসা সহায়তা নিন। হাত ও পায়ে অসাড়তা, ঝিনঝিন করা বা ব্যথা (পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি) অনুভব করলে চিকিৎসককে জানান। চুল পড়া একটি সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া; এর জন্য প্রস্তুতি নিন।

প্রতিনির্দেশনা

গুরুতর অতিসংবেদনশীলতা প্রতিক্রিয়া, নিউট্রোফিলের সংখ্যা <১,৫০০ কোষ/মিমি³ এবং গর্ভাবস্থায় এটি কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সবচেয়ে সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো চুল পড়া (alopecia), পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি, পেশী ও জয়েন্টে ব্যথা (arthralgia/myalgia), বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, এবং অস্থিমজ্জার কার্যকারিতা হ্রাস (myelosuppression)।

বিরূপ প্রভাব

গুরুতর বিরূপ প্রভাবগুলোর মধ্যে রয়েছে অ্যানাফাইল্যাক্সিস, গুরুতর মায়োলোসাপ্রেশন (নিউট্রোপেনিয়া, থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া, অ্যানিমিয়া), গুরুতর পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি, কার্ডিয়াক অ্যারিথমিয়া (ব্র্যাডিকার্ডিয়া, টাকাইকার্ডিয়া), এবং তরল জমা (edema)।

গর্ভাবস্থায় ব্যবহার

এটি গর্ভাবস্থায় কঠোরভাবে নিষিদ্ধ (Pregnancy Category D)। এটি ভ্রূণের গুরুতর ক্ষতি বা মৃত্যুর কারণ হতে পারে। চিকিৎসা চলাকালীন নারী ও পুরুষ উভয়কেই কার্যকর গর্ভনিরোধক পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে।

স্তন্যদানকালে ব্যবহার

প্যাক্লিট্যাক্সেল মায়ের বুকের দুধে নিঃসৃত হয় কিনা তা জানা যায়নি, তবে শিশুর উপর গুরুতর ঝুঁকির কারণে চিকিৎসা চলাকালীন স্তন্যপান করানো থেকে বিরত থাকতে হবে।

বিষাক্ততা

এর বিষাক্ততা মূলত অস্থিমজ্জার কার্যকারিতা দমন (myelosuppression) এবং পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথির সাথে সম্পর্কিত।

সতর্কতা

অস্থিমজ্জার কার্যকারিতা, স্নায়বিক লক্ষণ এবং অতিসংবেদনশীলতা প্রতিক্রিয়ার উপর নিবিড় পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন।

মাত্রাধিক্যতা

মাত্রাধিক্যতার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে তীব্র অস্থিমজ্জার কার্যকারিতা দমন, গুরুতর পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি এবং মিউকোসাইটিস (মুখের ঘা)।

বিপরীত

এর কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষেধক (antidote) নেই। মাত্রাধিক্যতার ক্ষেত্রে চিকিৎসা মূলত উপসর্গভিত্তিক এবং সহায়ক ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল।

সংরক্ষণ

ঔষধটি ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় (২০° থেকে ২৫° সেলসিয়াসের মধ্যে), আলো থেকে দূরে রাখুন। এটিকে হিমায়িত করা যাবে না। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

ব্যবহার

উন্নত সার্ভিকাল ক্যান্সার, উন্নত মাথা এবং ঘাড় ক্যান্সার, উন্নত ওভারিয়ান ক্যান্সার, উন্নত নরম টিস্যু সারকোমা, খাদ্যনালী ক্যান্সার, ফ্যালোপিয়ান টিউব ক্যান্সার, কাপোসির সারকোমা, স্থানীয়ভাবে উন্নত নন-স্মল সেল ফুসফুসের ক্যান্সার, পেটের ম্যালিগন্যান্ট নিওপ্লাজম, ম্যালিগন্যান্ট পেরিটোনিয়াল নিওপ্লাজম, মেটাস্ট্যাটিক মূত্রাশয় ক্যান্সার, মেটাস্ট্যাটিক স্তন ক্যান্সার, মেটাস্ট্যাটিক মেলানোমা, মেটাস্ট্যাটিক নন-স্মল সেল ফুসফুসের ক্যান্সার, নন-স্মল সেল লাং কার্সিনোমা (NSCLC), ওভারিয়ান ক্যান্সার, অগ্ন্যাশয় অ্যাডেনোকার্সিনোমা মেটাস্ট্যাটিক, উন্নত মূত্রাশয় ক্যান্সার, উন্নত থাইমোমা, মেটাস্ট্যাটিক পেনাইল ক্যান্সার, অবাধ্য ছোট কোষের ফুসফুসের ক্যান্সার, অবাধ্য টেস্টিকুলার জীবাণু কোষ ক্যান্সার

Paclitaxel Hospira এর দাম কত? Paclitaxel Hospira এর দাম

Paclitaxel Hospira in Bangla
Paclitaxel Hospira in bangla
বাণিজ্যিক নাম Paclitaxel Hospira
জেনেরিক Paclitaxel
ধরণ
পরিমাপ
দাম
চিকিৎসাগত শ্রেণি
উৎপাদনকারী
উপলভ্য দেশ Netherlands, Portugal, Spain
সর্বশেষ সম্পাদনা January 7, 2025 at 1:49 am

খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

Paclitaxel Hospira খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম

আরো বিস্তারিত দেখুন Paclitaxel Hospira

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সতর্কতা

মিথস্ক্রিয়া

গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার

বৈপরীত্য

অতিরিক্ত সতর্কতা

তীব্র ওভারডোজ

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

সংরক্ষণ

*** Taking medicines without doctor's advice can cause long-term problems.
Share