ব্যবহার
Prostol 1 mg Capsule এর কাজ
Prostol 1 mg Capsule নিম্নোক্ত উপসর্গে নির্দেশিত-
উপসর্গযুক্ত বিনাইন প্রোস্ট্যাটিক হাইপারপ্লাসিয়ার ক্ষেত্রে একক চিকিৎসারূপে ব্যবহৃত হয়
উচ্চরক্তচাপের ক্ষেত্রে
Prostol 1 mg Capsule এর দাম কত? Prostol 1 mg Capsule এর দাম
Prostol 1 mg Capsule in bangla
বাণিজ্যিক নাম |
Prostol 1 mg Capsule |
জেনেরিক |
টেরাজোসিন হাইড্রোক্লোরাইড |
ধরণ |
Capsule |
পরিমাপ |
1 mg |
দাম |
|
চিকিৎসাগত শ্রেণি |
|
উৎপাদনকারী |
Drug International Ltd. |
উপলভ্য দেশ |
Bangladesh |
সর্বশেষ সম্পাদনা |
January 7, 2025 at 1:49 am |
খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
Prostol 1 mg Capsule খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
বিনাইন প্রোস্ট্যাটিক হাইপারপ্লাসিয়ার ক্ষেত্রে-
প্রারম্ভিক মাত্রা: শোয়ার আগে ১ মি.গ্রা. সকল রোগীর জন্য এবং এই মাত্রা অতিক্রম করা উচিত নয়।
পরবর্তী মাত্রা: প্রত্যাশিত ফলাফলের উপর ভিত্তি করে মাত্রা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করা হয়। সাধারনভাবে দিনে ৫-১০ মি.গ্রা. একবার সুপারিশ করা হয়।
উচ্চরক্তচাপের ক্ষেত্রে-
প্রারম্ভিক মাত্রা: শোয়ার আগে ১ মি.গ্রা. সকল রোগীর জন্য এবং এই মাত্রা অতিক্রম করা উচিত নয়।
পরবর্তী মাত্রা: প্রত্যাশিত ফলাফলের উপর ভিত্তি করে মাত্রা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করা হয়। সাধারনভাবে দিনে ২-১০ মি.গ্রা. একবার সুপারিশ করা হয়।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
অবস্থানগত নিম্নরক্তচাপ সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। ঝিমুনি, দুর্বলতা, দেহের বাইরের অঙ্গ ফুলে যাওয়া, ঘন ঘন প্রস্রাব এবং পুরুষাঙ্গে ব্যথাসহ অস্বাভাবিক উত্থীত হওয়া, কোন কোন ক্ষেত্রে ঘটে থাকে।
সতর্কতা
প্রথম ডোজ নিম্নরক্তচাপ (৩০-৯০ মিনিটের মধ্যে) সৃষ্টি করতে পারে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে সেবন করা উচিত।
অন্যান্য উচ্চরক্তচাপ নিরোধী ঔষুধের সঙ্গে টেরাজোসিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক দৃষ্টি রাখা উচিত যাতে অতিরিক্ত নিম্নরক্তচাপ সৃষ্টি না হয়। যখন মূত্রবর্ধক অথবা অন্যান্য উচ্চরক্তচাপনিরোধী ওষুধের সঙ্গে টেরাজোসিন ব্যবহার করা হয় তখন ডোজ কমানো এবং পুনরায় নির্ধারন করার প্রয়োজন পড়ে।
ড্রাইভিং এবং ঝুঁকিপূর্ণ কাজ যেখানে টেরাজোসিন চিকিৎসা শুরুর পর অজ্ঞান হওয়া দ্বারা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা আছে সে সমস্ত অবস্থায় টেরাজোসিন সেবন করা উচিত নয়।
মিথস্ক্রিয়া
ক্লিনিক্যাল সমীক্ষায় দেখা যায় যে- শুধু টেরাজোসিনের ক্ষেত্রে ঝিমুনি বা অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যত সংখ্যক রোগীদের দেখা যায়; টেরাজসিনের সঙ্গে অ্যানজিওটেনসিন কনভারটিং এনজাইম নিরোধক অথবা মূত্রবর্ধক একত্রে তার চেয়ে বেশী দেখা যায়।ব্যথানিবারক/ক্ষতনিবারক, কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড, হাইপো গ্লাইসেমিক ওষুধ, এ্যান্টিঅ্যারিদমিক, টেনশনরোধী/ঘুমের ওষুধ, ব্যাকটেরিয়ারোধী, হরমোন/স্টেররেড এবং পরিপাকতন্ত্রের ওষুধের সঙ্গে টেরাজোসিন ব্যবহার করা যায়।
গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার
গর্ভাবস্থায় টেরাজোসিনের ব্যবহার নিরাপদ কিনা তা এখনো পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত হয় নাই। তাই গর্ভাবস্থায় টেরাজোসিন ব্যবহার করা উচিত নয় যদি না প্রত্যাশিত সুফলের মাত্রা মায়ের ও ভ্রুনের ক্ষতির সম্ভাবনা থেকে বেশী বলে বিবেচিত হয়। মাতৃদুগ্ধে টেরাজোসিন নিঃসৃত হয় তাই স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে টেরাজোসিন ব্যবহারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত৷
বৈপরীত্য
টেরাজোসিন ও এর সমগোত্রীয়দের প্রতি যারা অতিসংবেদশীল তাদের ক্ষেত্রে এটা নিষিদ্ধ।
অতিরিক্ত সতর্কতা
তীব্র ওভারডোজ
মাত্রাধিক্যের ক্ষেত্রে হঠাৎ নিম্নরক্তচাপ হতে পারে। কার্ডিওভাসকুলার সহায়ক ব্যবস্থার সাথে সাথে রোগীকে চিৎ করে মাথা নিচের দিকে দিয়ে শোয়াতে হবে। সাথে প্লাজমা বর্ধক ও অ্যাড্রেনারজিক নয় এরূপ ভেসোপ্রেসরের দরকার হতে পারে।
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া
সংরক্ষণ
আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ৩০ ডিগ্রী সেঃ তাপমাত্রার নীচে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।