Valmust Cr
Valmust Cr ট্যাবলেট: প্রতিটি এন্টেরিক কোটেড ট্যাবলেটে রয়েছে Valmust Cr বিপি ২০০ মি.গ্রা.। Valmust Cr কন্ট্রোলড রিলিজ ২০০ ট্যাবলেট: প্রতিটি এন্টেরিক কোটেড কন্ট্রোলড রিলিজ ট্যাবলেটে রয়েছে Valmust Cr ২০০ মি.গ্রা. যেখানে Valmust Cr বিপি ১৩৩.২ মি.গ্রা. এবং ভেলপ্রোয়িক এসিড ৫৮ মি.গ্রা.।Valmust Cr কন্ট্রোলড রিলিজ ৩০০ ট্যাবলেট: প্রতিটি এন্টেরিক কোটেড কন্ট্রোলড রিলিজ ট্যাবলেটে রয়েছে Valmust Cr ৩০০ মি.গ্রা. যেখানে Valmust Cr বিপি ১৯৯.৮ মি.গ্রা. এবং ভেলপ্রোরিক এসিত ৮৭ মি.গ্রা.।Valmust Cr কন্ট্রোলড রিলিজ ৫০০ ট্যাবলেট: প্রতিটি এন্টেরিক কোটেড কন্ট্রোলড ৱিলিজ ট্যাবলেটে রয়েছে Valmust Cr ৫০০ মি.গ্রা. যেখানে Valmust Cr বিপি ৩৩৩ মি.গ্রা. এবং ভেলপ্রোরিক এসিড ১৪৫ মি.গ্রা.। Valmust Cr সিরাপ: প্রতি ৫ মি.লি. সিরাপে রয়েছে Valmust Cr বিপি ২০০ মি.গ্রা.।ব্যবহার
Valmust Cr সকল ধরনের মৃগীরোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয় যেমন পারসিয়াস সিজারস এবসেন্স সিজারস (পেটিট ম্যাল) জেনারালাইজড টোনিক-ক্লোনিক সিজারস (গ্রান্ড ম্যাল) মায়োক্লোনিক সিজারস এটোনিক সিজারস মিশ্র সিজারস যার মধ্যে এবসেন্স অ্যাটাকও অন্তর্ভুক্ত ফেব্রাইল কনভালসন প্রতিরোধে আঘাতজনিত এপিলেন্সি প্রতিরোধে ইহা বাইপোলার ডিসঅর্ডারের চিকিৎসায় এবং মাইগ্রেন প্রতিরোধেও নির্দেশিত।Valmust Cr এর দাম কত? Valmust Cr এর দাম

সুচিপত্র
বাণিজ্যিক নাম | Valmust Cr |
জেনেরিক | সোডিয়াম ভেলপ্রোয়েট |
ধরণ | Tablet |
পরিমাপ | 300mg, 500mg |
দাম | |
চিকিৎসাগত শ্রেণি | |
উৎপাদনকারী | |
উপলভ্য দেশ | India |
সর্বশেষ সম্পাদনা | January 7, 2025 at 1:49 am |
খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
Valmust Cr খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
ট্যাবলেট:Valmust Cr ট্যাবলেট দিনে ১টি বা ২টি দেওয়া যায়। Valmust Cr সিরাপ বিভাজিত ডোজে দেওয়া উচিত।মৃগীরোগ- প্রাপ্তবয়ষ্ক: প্রাথমিক মাত্রা দৈনিক ৬০০ মি.গ্রা. দুইবারে খাবার গ্রহণের পরে সেব্য। প্রতি ৩ দিন পর দৈনিক ২০০ মি.গ্রা. থেকে সর্বোচ্চ ২.৫ গ্রাম পর্যন্ত পরিমাণে বৃদ্ধি করে বিভক্ত মাত্রায় দেয়া যেতে পারে খিঁচুনী বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত। স্বাভাবিক রক্ষণ মাত্রা দৈনিক ১-২ গ্রাম (২০-৩০ মি.গ্রা./কেজি প্রতিদিন)। শিশু (দেহের ওজন ২০ কেজি এর উপরে): প্রাথমিকভাবে দৈনিক ৪০০ মি.গ্রা. বিভক্ত মাত্রায়। যদি রোগের উপসর্গ নিয়ন্ত্রন না হয় তবে মত্রা দৈনিক ২০-৩০ মি.গ্রা./কেজি বাড়ানো যেতে পারে দৈনিক সর্বোচ্চ ৩৫ মি.গ্রা./কেজি পর্যন্ত। শিশু (দেহের ওজন ২০ কেজি পর্যন্ত): প্রাথমিকভাবে দৈনিক ২০ মি.গ্রা./কেজি বিভক্ত মাত্রায়। ফেব্রাইল কনভালসন: দৈনিক ২০-৩০ মি.গ্রা./কেজি ৩টি বিভক্ত মাত্রায়। বাইপোলার ডিসঅর্ডার: প্রাথমিকভাবে দৈনিক ৬০০ মি.গ্রা. (২০-৩০ মি.গ্রা./কেজি) ২-৩টি বিভক্ত মাত্রায়, ৩-৫ দিনের ভিতরে মাত্রা এডজাস্ট করতে হবে। নিয়ন্ত্রিত মাত্রা দৈনিক ১০০০-২০০০ মি.গ্রা.।মাইগ্রেন প্রতিরোধে: ৪০০-৬০০ মি.গ্রা. দিনে দুই বার, যদিও কারো কারো দৈনিক ১০০০-১৫০০ মি.গ্রা. দরকার হতে পারে।ইনজেকশন: প্রাপ্তবয়স্কদের: ৩-৫ মিনিটের মধ্যে শিরায় ধীরে ধীরে ইনজেকশন দেওয়া যেতে পারে, সাধারণত ৪০০-৮০০ মিলিগ্রাম শরীরের ওজনের উপর নির্ভর করে (১০ মিলিগ্রাম/কেজি পর্যন্ত)। সর্বোচ্চ ২৫০০ মিলিগ্রাম/দিন পর্যন্ত দেওয়া হয়। শিশুদের জন্য: প্রাথমিক: ২০-৩০ মি.গ্রা./কেজি/দিন, সর্বোচ্চ: ৪০ মি.গ্রা./কেজি/দিন। এটি সরাসরি ধীর শিরায় ইনজেকশনের মাধ্যমে বা সামঞ্জস্যপূর্ণ তরল ব্যবহার করে দেওয়া যেতে পারে যেমন ০.৯% সোডিয়াম ক্লোরাইড ইনজেকশন, ৫% ডেক্সট্রোজ ইনজেকশন।