ব্যবহার
সারট্রালিন নিম্নোক্ত উপসর্গে নির্দেশিত-
মেজর ডিপ্রেসিভ ডিসঅর্ডার (এম ডি ডি)
অবসেসিভ কমপালসিভ ডিসঅর্ডার (ও সি ডি)
প্যানিক ডিসঅর্ডার (পিডি)
পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার (পি টি এস ডি)
স্যোশাল অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার (এস এ ডি)
প্রিমেন্সট্রুয়াল ডিসফোরিক ডিসঅর্ডার (পি এম ডি ডি)।
Zosert Tablet 50 mg এর দাম কত? Zosert Tablet 50 mg এর দাম Unit Price: ৳ 6.02 (5 x 10: ৳ 301.00) Strip Price: ৳ 60.20
Zosert Tablet 50 mg in bangla
বাণিজ্যিক নাম |
Zosert Tablet 50 mg |
জেনেরিক |
সারট্রালিন হাইড্রোক্লোরাইড |
ধরণ |
Tablet |
পরিমাপ |
50 mg |
দাম |
Unit Price: ৳ 6.02 (5 x 10: ৳ 301.00) Strip Price: ৳ 60.20 |
চিকিৎসাগত শ্রেণি |
|
উৎপাদনকারী |
Sun Pharmaceutical (Bangladesh) Ltd. |
উপলভ্য দেশ |
Bangladesh |
সর্বশেষ সম্পাদনা |
January 7, 2025 at 1:49 am |
খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
Zosert Tablet 50 mg খাওয়ার নিয়ম / ব্যবহারের নিয়ম
প্রাপ্ত বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে-মেজর ডিপ্রেসিভ ডিসঅর্ডার:
প্রারম্ভিক মাত্রা: ৫০ মি.গ্রা.
গ্রহণসীমা: ৫০-২০০ মি.গ্রা.
অবসেসিভ কমপালসিভ ডিসঅর্ডার:
প্রারম্ভিক মাত্রা: ৫০ মি.গ্রা.
গ্রহণসীমা: ৫০-২০০ মি.গ্রা.
প্যানিক ডিসঅর্ডার, পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার, স্যোশাল অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার:
প্রারম্ভিক মাত্রা: ২৫ মি.গ্রা.
গ্রহণসীমা: ৫০-২০০ মি.গ্রা.
শিশুদের ক্ষেত্রে (৬-১২ বছর বয়স্ক)-অবসেসিভ কমপালসিভ ডিসঅর্ডার:
প্রারম্ভিক মাত্রা: ২৫ মি.গ্রা.
গ্রহণসীমা: ৫০-২০০ মি.গ্রা.
ডোজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ১ সপ্তাহ সময় নেওয়া উচিত।প্রিমেন্সট্রুয়াল ডিসফোরিক ডিসঅর্ডার এর ক্ষেত্রে: শুরুতে দৈনিক ৫০ মি.গ্রা. নির্দেশিত। এক্ষেত্রে সারট্রালিন দৈনিক অথবা মাসিক অনুসারে দুই ভাবেই ব্যবহার করা যায়।
মাসিক অনুসারে ব্যবহারের ক্ষেত্রে: প্রত্যেক মাসিক শুরুর ১৪ দিন আগে থেকে মাসিককালীন সময় পর্যন্ত ব্যবহার করতে হবে। দৈনিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে ৫০ মি.গ্রা./দিন ব্যবহার করে পর্যাপ্ত ফলাফল না পেলে, প্রত্যেক মাসিক চক্রে ৫০ মি.গ্রা./দিন করে বাড়ানো যেতে পারে এবং সর্বোচ্চ ১৫০ মি.গ্রা./দিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
মাসিক শুরুর ১৪ দিন আগে থেকে ব্যবহারের ক্ষেত্রে: ৫০ মি.গ্রা./দিন ব্যবহার করে পর্যাপ্ত ফলাফল না পেলে, পরবর্তী চক্রে ১০০ মি.গ্রা./দিন মাত্রায় ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে প্রথম তিন দিন ৫০ মি.গ্রা./দিন মাত্রায় এবং পরে ১০০ মি.গ্রা./দিন মাত্রায় ব্যবহার করতে হবে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
সারট্রালিন কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেয় যেমন পাকস্থলীর আপসেট, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, বমি হওয়া, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, ক্ষুধামন্দা, ওজনের পরিবর্তন, তন্দ্রাচ্ছন্নতা, মাথা ঘোরা, মাথা ব্যথা, সাধারণ ব্যথা, হাতে এবং পায়ের পাতায় খোঁচা খোঁচা এবং জ্বালাময় অনুভূতি, উত্তেজনা এবং কণ্ঠনালী প্রদাহ ইত্যাদি।
সতর্কতা
যকৃতের সমস্যায়, কিডনী সমস্যায়, খিঁচুনি, হৃদরোগের সমস্যায় এবং যেকোন এলার্জিক ক্ষেত্রে সতর্কতা নেয়া উচিৎ। সারট্রালিন তন্দ্রাচ্ছন্নতা এবং মাথা ঝিমঝিমানি ভাব সৃষ্টি করতে পারে। যাদের গাড়ি অথবা যন্ত্রপাতি চালাতে হয় তাদের ক্ষেত্রে সতর্কতা নিতে হবে। বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে সতর্কতা নেয়া উচিৎ কারণ তারা সারট্রালিনের প্রতি অনেক সংবেদনশীল হয়। মনোএমাইনো অক্সিডেজ ইনহিবিটর গ্রহণ করার অন্তত ৫ সপ্তাহ পর পর্যন্ত সারট্রালিন গ্রহণ করা উচিৎ নয়। পূর্বে যদি সারট্রালিনের প্রতি কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে তাহলে এই ড্রাগ নেয়া উচিৎ নয়। ওষুধটি ব্যবহারে আত্নহত্যার প্রবণতা পরিলক্ষিত হতে পারে ও আচরণে পরিবর্তন আসতে পারে (ওষুধটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রথম ২-৩ সপ্তাহ রোগীকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে)।
মিথস্ক্রিয়া
এই ওষুধটি যে সব ড্রাগের প্লাজমা বাইন্ডিং ক্ষমতা অনেক বেশি সেসব ড্রাগের সাথে একত্রে ব্যবহারের ক্ষেত্রে শক্তিশালী প্রভাব দেখা যায় কারণ সারট্রালিন প্লাসমা প্রোটিনের সাথে শক্তভাবে বন্ধন সৃষ্টি করে। এক্ষেত্রে সাট্রালিনের প্লাজমা ঘনত্ব পরিবর্তন হতে পারে যা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। সারট্রালিন অন্য ড্রাগের সাথে ইন্টার্যাক্ট করতে পারে যেমন সিমেটিডিন, মস্তিষ্ক সক্রীয়কারী ড্রাগ যেমন ডায়াজিপাম, হাইপোগ্লাইসেমিক ড্রাগ, এটিনোলোগ ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থাকালীন ব্যবহার
প্রাণীর উপর পরীক্ষায় কোন টেরাটোজেনিসিটি পরিলক্ষিত হয়নি। গর্ভাবস্থায় সারট্রালিনের নিরাপত্তা এখনও প্রতিষ্ঠিত হয় নাই। সারট্রালিন মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয়। যদি সারট্রালিনের চিকিৎসা প্রয়োজন হয় তবে মাতৃদুগ্ধ শিশুকে দুগ্ধ পান করানো পরিহার করা উচিৎ।
বৈপরীত্য
যে সব রোগীদের ক্ষেত্রে সারট্রালিন বা এর কোন উপাদানের প্রতি সংবেদনশীলতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এটি প্রতিনির্দেশিত। বৃক্কের মোটামোটি থেকে তীব্র অকার্যকারীতায় নির্দেশিত নয়।
অতিরিক্ত সতর্কতা
তীব্র ওভারডোজ
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া
সংরক্ষণ
৩০° সেলসিয়াসের উপরে সংরক্ষণ করা হতে বিরত থাকুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।